Sunday, April 19, 2015

মুহাম্মদের ছ’বছরের আয়েশাকে বিয়ে করার ঘটনা আজো মুসলিমদের বিব্রত করে


মুহাম্মদ যতগুলি  বিয়ে করেছিলেন তার সবগুলিই নিয়েই বিতর্ক আছে । কিন্তু  তার মধ্যে প্রথম দুটি  বাদ দিলে  বাকি বিয়েগুলির গ্রহণযোগ্যতা  নিয়েই জনমানসে রয়েছে  প্রচুর প্রশ্ন শুধু প্রশ্নই নয়,রয়েছে প্রবল সমালোচনাও    এই বিয়েগুলির মধ্যে দুটি বিয়েতে প্রবল আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছিলো সে সময়েও  । সেই আলোড়ন আজো থামে নি ।   বিয়ে দুটির একটি হলো আয়েশার সঙ্গে, আর একটি যয়নবের সঙ্গে  । যয়নব ছিলেন মুহাম্মদের পালিত পুত্রের স্ত্রী এবং আয়েশা ছিলে তাঁর সবচেয়ে প্রিয়, ঘনিষ্ঠ ও বিশ্বস্ত বন্ধু আবুবকরের মেয়েআবুবকর  বয়সেও মুহাম্মদের চেয়ে দু’ বছরের ছোটো ছিলেন মুহাম্মদ সওদাকে বিয়ে করেন খাদিজার মৃত্যুর মাত্র কয়েকদিন পর আর সওদাকে বিয়ে করার মাত্র দু’ সপ্তাহের মধ্যেই বিয়ে করেন আয়েশাকে । না,  মুহাম্মদকে কালিমালিপ্ত করার জন্যে মনগড়া কোনো তথ্য এটা নয় ।  বাংলাদেশের লেখক মোহাম্মদ বরকতুল্লাহ , যিনি মুহাম্মদকে আল্লাহর শেষ ও শ্রেষ্ঠ নবী বলে অন্ধভাবে বিশ্বাস করেন, এ প্রসঙ্গে ‘নবীগৃহ সংবাদ’ গ্রন্থে লিখেছেন – “সাওদার বিবাহের পর অনুমান  দুই সপ্তাহ অন্তে নবীর সহিত আয়েশার আকদ সম্পাদিত হইল  [দ্রঃ মহানবী (সাঃ)  এঁর বিবাহ, মহম্মদ সাদাত আলী, বাংলাদেশ,  পৃ-৪২]   আয়েশা যখন মাত্র ছ’ বছরের শিশুকন্যা তখন তাঁর সঙ্গে  মুহাম্মদের বিয়ের চুক্তি সম্পাদিত হয় ।  মুহাম্মদ  তখন ৫১/৫২ বছরের প্রৌঢ় । বিয়ের  তিন বছর পর অর্থাৎ বালিকা আয়েশা যখন মাত্র নয় বছরের তখনই মুহাম্মদ তাঁকে স্ত্রী রূপে তাঁর  শয্যাসঙ্গিনী করে নেন ।   এই ঘটনা অবিশ্বাস্য মনে হতে পারে, কিন্তু ঘটনাটির প্রতিটি বর্ণ সম্পূর্ণ সত্যি । ঘটনাটি ঠিক কী ছিলো তা  আয়েশার মুখ থেকেই শোনা যাক  “The Messenger of God married me when I was six years old and wedding was celebrated when I was nine. We came to Medina and then I had the fever for a month. Then my hair, which had fallen out because of my illness, began to grow thickly again. Umm Ruman [her mother] came to find me while I was playing with my friends on a swing. She called me and I went to her, not knowing what she wanted of me. She took me by the hand and stopped me on the threshold. I cried out “Oh! Oh!” until I was out of breath. She took me into a house in which were some women of Medina, who said, “Happiness and blessings! Good fortune!” My mother gave me into their keeping and they washed my head and made me beautiful. I was not frightened, except in the morning, when the messenger of God came and they gave me to him.” [Vide: Women and the Koran, Anwar Hekmat, p – 43, 44]   না, বর্ণণাটি আনোয়ার হেকমতের মনগড়া  নয় । তিনি একটা হাদিসকে উদ্ধৃত করেছেন মাত্র ।  উদ্ধৃতি সূত্রটি হলোঃ (Al-Bukhari, Al-Shahih; see Maxime Rodinson, -  Mohammed [New York, 1974], p.151.)   আয়েশার বিয়ের বয়স ও বিয়ের এই ঘটনা নিয়ে মুসলিম সমাজেও বিশেষ কোনো মতভেদ বা বিতর্ক নেই । মহম্মদ সাদাত আলী এ  প্রসঙ্গে লিখেছেন– “আয়েশা তখন সাত বৎসরের বালিকা বিবাহের ‘আকদ’ তখনই সম্পন্ন হয় ।  তিন বৎসর পর ১০ বৎসর বয়সে বিবি আয়েশা হযরতের [সাঃ] সঙ্গে সংসার করতে স্বামীর সংসারে আসেন ।” [দ্রঃ মহানবী (সাঃ) এঁর বিবাহ , পৃ-৪১]  
ন’ বছরের কোনো বালিকার শরীর ও মন  যৌন-সম্পর্ক স্থাপনের জন্যে মোটেই উপযুক্ত  নয় । তাই  শরীরবিজ্ঞানে এই বয়সের বালিকার সঙ্গে পুরুষের যৌন-সম্পর্ক স্থাপন নিষিদ্ধ ।  এমন যৌন-সম্পর্ক অনুমোদন করে না আধুনিক যুগের সমাজ-ব্যবস্থাও   তাইতো বাল্যবিবাহ বেআইনী ।  কারণ, এই অল্প বয়সের মেয়েদের  পক্ষে যৌনমিলন আনান্দদায়ক হয় না, যা হয় তা হলো  তীব্র কষ্টকর ও যন্ত্রণাদায়ক ।  এরূপ যৌনমিলনকে কখনই স্বাভাবিক যৌনমিলন বলা যায় না, বলা হয় যৌনপীড়ন বা যৌননির্যাতন যা বলাৎকারের সমতুল্য অপরাধআয়েশাকে প্রথম কয়েকবছর এরূপ অমানবিক যৌনপীড়ন সহ্য করতে হয়েছিলো ।  তাঁকে যৌনপীড়নের সেই  অসহ্য  কষ্ট ও যন্ত্রণা  কীভাবে দিনের পর দিন মুখ বুঁজে  ভোগ করতে হয়েছিলো তা ভাবতে গেলে  আজো আমাদের গায়ে কাঁটা দেয়  ।   এ  
যুগে আইনের  চোখে এটা একটা জঘন্য এবং কঠোর শাস্তিযোগ্য অপরাধ   সমাজের চোখেও এটা   ক্ষমার অযোগ্য ও  অতিশয়  ঘৃন্য অপরাধ         

 এই অমানবিক ও ঘৃণ্য ঘটনাটি ঘটেছে আজ থেকে ১৩৯০ বছর আগে । ফলে  সে সময়েও এই  ঘটনাটি মক্কা ও মদিনার সমাজে তীব্র আলোড়ন সৃষ্টি করেছিলো  যে আলোড়ন  আজও সম্পূর্ণ থেমে যায় নি,  বরং ঘটনাটি আজো তাড়া করে মুসলিমদের ।  তাই ঘটনাটির গায়ে বৈধতার তকমা দেয়া আবশ্যক হয়ে ওঠে  মুসলিম সমাজের ধর্মগুরু,  মুসলিম ঐতিহাসিক এবং মুসলিম লেখক ও বুদ্ধিজীবীদের । তাঁদের তাই  নানা রকম (অপ)যুক্তির আশ্রয়  নিতে হয়, এবং সে সব (অপ)যুক্তি খাড়া করতে গিয়ে বানাতে হয়েছে অনেক গল্প । তাঁরা বলেন আয়েশাকে বিয়ে করার সঙ্গে যৌনতার সম্পর্ক ছিলো না । তবে কী কী কারণে মুহাম্মদ আয়েশাকে বিয়ে করেছিলেন ? যে কারণগুলি  দেখানো হয় তার কয়েকটি এ রকমঃ  এক]. আবুবকরের খুব সাধ ছিলো যে মুহাম্মদ যেন তাঁর মেয়েকে বিয়ে করেন,  তাই তিনি বিয়ের উপযুক্ত না হওয়া সত্ত্বেও  আয়েশাকে স্ত্রীরূপে গ্রহণ করার জন্যে মুহাম্মদকে অনুরোধ করেছিলেন ।  আবুবকর ইসলামের জন্যে যে ত্যাগ স্বীকার করেছিলেন তার প্রাপ্য সম্মান ও প্রতিদান দেয়ার জন্যে মুহাম্মদ  তাঁর অনুরোধ প্রত্যাখান করতে পারেন নি । দুই]. তিনি যদি আয়েশাকে বিয়ে না করতেন তা হলে মুসলমানরা কেউই  কম বয়সী মেয়েদের বিয়ে  করতো না ।   আয়েষাকে বিয়ে করার উদ্দেশ্য ছিলো  একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করা যাতে  তাঁর শিষ্যরা কম বয়সী মেয়েদের বিয়ে করতে দ্বিধা না করে   তিন].  অল্প বয়সী মেয়েদের বয়স্ক স্বামীর প্রতি কী করণীয় সে শিক্ষা দেয়ার  প্রয়োজনে  আয়েশাকে বিয়ে করেছিলেন ।   সে সময় তরুণী মেয়েরা যারা ইসলামে দীক্ষা নিয়েছিলো  তারা সহজেই আয়েশার নিকটে   মিশতে পারতো । সেই তরুণী মেয়েদের   সামাজিক ও পারিবারিক কী করণীয় তার প্রশিক্ষণ তারা আয়েশার কাছ থেকে পেতো । তাই কিশোরী আয়েশাকে মুহাম্মদের বিয়ে করার বিশেষ দরকার ছিলো ।   চার].  অনুগামিদের সঙ্গে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন আরো সুসংহত, সুদৃঢ় ও মজবুত করার জন্যে আয়েশাকে বিয়ে করেছিলেন পাঁচ]. আয়েশার সঙ্গে মুহাম্মদের বিয়েটা আল্লাহর ইচ্ছানুসারেই হয়েছে । এই   যুক্তিগুলি  এতোই  শিশুসুলভ    হাস্যকর   যা আমাদের ঢাকার সেই প্রবাদটা স্মরণ করিয়ে দেয় – বাবু ও কথা কইয়েন না, ঘোড়ায় হাসবো ।  পঞ্চাশ বছরের প্রৌঢ়ের সঙ্গে ছ’ বছরের মেয়ের বিয়ে দেয়ার অর্থ হলো তাকে অগ্নিকুণ্ডে  নিক্ষেপ করা । আবুবকর পিতা হয়ে তাঁর ছ’ বছরের মেয়েকে অগ্নিকুণ্ডে নিক্ষেপ করার জন্যে মুহাম্মদের পায়ে ধরবে এমন কথা কোনো শিশু বা পাগলেও বিশ্বাস করবে না । আর  মুহাম্মদের সঙ্গে  আবুবকরের  সম্পর্ক এতোই দৃঢ় ও মজবুত ছিলো যে তিনি মুহাম্মদের জন্যে সর্বস্ব ত্যাগ করতে বিন্দুমাত্র দ্বিধা করেন নি । সুতরাং তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক আরো দৃঢ় ও মজবুত করার যুক্তিটি অবান্তর আসল ঘটনাটি হলো মুহাম্মদ নিজেই বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন  আবুবকরের কাছে   আবুবকর কিন্তু  তাতে সম্মতি দেন নি । মুহাম্মদ তখন আল্লাহর দোহাই পেড়ে বলেছিলেন যে  এটা তাঁর [মুহাম্মদের] ইচ্ছা নয়,  আল্লাহর ইচ্ছাই তিনি জানিয়েছেন মাত্র  । ফলে আবুবকরের তখন  আর  সম্মতি জানানো ছাড়া গত্যন্তর ছিলো না  মুহাম্মদ যে স্বয়ং আবুবকরের কাছে প্রস্তাব রেখেছিলেন তা   মুসলিম ঐতিহাসিক ও লেখকগণও অনেকেই স্বীকার করেছেন । এ প্রসঙ্গে একজন ঐতিহাসিককে উদ্ধৃত করে মহম্মদ সাদাত আলী লিখেছেন, “অতঃপর তিনি আবুবকরের কাছে তার কন্যা আয়েশাকে বিবাহের জন্যে প্রস্তাব রাখেন । আয়েশা যদিও নাবালিকা ছিলো, তথাপি সর্বসম্মতিক্রমে আকদ এবং তিন বৎসর পর বিবাহ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয় যতদিন না আয়েশা এগারো বছরে পদার্পণ করেন ।” [দ্রঃ মহানবী (সাঃ) এঁর বিবাহ , পৃ-৪২] আয়েশাকে বিয়ে করার  প্রস্তাব  মুহাম্মদ স্বয়ং  সরাসরি আবুবকরের কাছে রেখেছিলেন এবং আবুবকরের তাতে সম্মতি ছিলো না  তার প্রমাণ হাদিসেও রয়েছে । সে রকম একটি হাদিস হলো – “হযরত উরওয়া [রাঃ] থেকে বর্ণিত, নবী করিম সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আবু বকর [রাঃ] –এর কাছে আয়িশা [রাঃ] –এর বিয়ের প্রস্তাব করলেন । আবু বকর [রাঃ] বললেন, কিন্তু আমি তো আপনার ভাই । নবী করিম সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তদুত্তরে বললেন, তুমি আমার আল্লহর দ্বীন ও কিতাবের ভাই, কিন্তু সে আমার জন্যে হালাল ।” [বোখারী শরীফ, ১ম থেকে ৭ম খণ্ড একত্রে, মল্লিক ব্রাদার্স, হাঃ – ২০৪৩]
আয়েশাকে বিয়ে করার পেছনে যৌনকামনা ছিলো না এমন দাবি লজ্জা থেকে মুখ লুকানোর করুণ প্রয়াস ছাড়া  কিছু নয় । যেদিন মুহাম্মদ ও আয়েশার বিয়েটা সম্পন্ন হয় সেদিনের ঘটনা থেকেই জানা যায় যে মুহাম্মদ আয়েশার সঙ্গে যৌনমিলনের জন্যে  কতো  ব্যাকুল ও উতলা হয়ে উঠেছিলেন । সেদিন আয়েশার জন্যে তিনি রাত পর্যন্ত অপেক্ষা করার ধৈর্য  রাখতে পারেন নি ।  বিয়ের অনুষ্ঠান শেষে  দিনের বেলাতেই  আয়েশার মাকে বলেছিলেন আয়েশাকে তাঁর  শয়নকক্ষে পাঠিয়ে দিতে । এ প্রসঙ্গে প্রখ্যাত ঐতিহাসিক  আনোয়ার হেকমত  যে বর্ণনা দিয়েছেন তা হলো -   “Three years later, when Muhammad  fled his home town and entered Medina, the little girl of nine was delivered to harem. The Apostle of Allah was, in his passion to posses her, was in such a hurry that he did not event wait for nightfall; he asked the bride’s mother to send her to send her to his bedchamber in the morning hours after the wedding ceremony.”[Vide: Women and the Koran, Anwar Hekmat, p – 43]  মুহাম্মদের প্রত্যেকটি বিয়ের পশ্চাতেই যে প্রধান কারণ ছিলো উগ্র যৌনকামনা তা নানা ঘটনায় প্রমাণিত । তিনি যাঁদের বিয়ে করেছিলেন তাঁরা বিধবা হতে পারেন, কিন্তু প্রত্যেকেই ছিলেন অতি সুন্দরী ও যুবতী এবং তাঁদের প্রত্যেকের বয়স ছিলো সতেরো থেকে ত্রিশের বছরের মধ্যে । [একমাত্র ব্যতিক্রম ছিলেন খাদিজা, যদিও তাঁর বয়স নিয়ে বিতর্ক আছে ।]  যৌবনশক্তিতে ভরপুর সুন্দরী মেয়েদের বিয়ে করার পেছনে মুহাম্মদের কামশক্তিই যে প্রধান কারণ ছিলো তার স্পষ্ট ইঙ্গিত রয়েছে হাদিসেওএকটা হাদিস এ প্রসঙ্গে বলছে – “হযরত  কাতাদা [রাঃ] কত্তৃক বর্ণিত, আনাস ইবনে মালেক [রাঃ] তাদের নিকট বর্ণনা করেছেন, নবী করিম সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একই রাতে তার সকল স্ত্রীর সাথে সঙ্গমে মিলিত হতেন এবং এ সময় তাঁর ন’জন স্ত্রী ছিল । [বোখারী শরীফ, ১ম থেকে ৭ম খণ্ড একত্রে, মল্লিক ব্রাদার্স, হাঃ – ২০৬৭]   মুহাম্মদের যৌনক্ষমতা যে সাধারণ পুরুষদের থেকে অনেকগুণ বেশী ছিলো তা জানিয়েছেন ইমাম আল গাজ্জালিও যাঁকে মুহাম্মদের পর সর্বশ্রেষ্ঠ ইসলামি পণ্ডিত বলে মানা হয় ।  গাজ্জালি কী বলেছেন সে বিষয়ে প্রখ্যাত ঐতিহাসিক ইবন ওয়ারাক লিখেছেন, “The Prophet enjoyed the embraces of nine wives and, according to al-Ghazali, Muhammad was able to perform his conjugal duties to all his nine wives in the morning.” [Vide: Why I am not a Muslim, p-303]  
আয়েশার সঙ্গে বিয়ের ঘটনা থেকে যে সব সিদ্ধান্তে আমরা উপনীত হতে পারি তা হলোঃ
এক]. ইসলামে বাল্যবিবাহ বৈধ । এমনকি ছ’ বছরের শিশু কন্যার বিবাহও ইসলাম সম্মত । এ ক্ষেত্রে বিয়ের চুক্তি সম্পাদিত হবে মেয়ের বাবা ও বরের সঙ্গে যেখানে মেয়ের অনুমতির    প্রয়োজন নেই । এর  অর্থ হলো ইসলাম  পিতাকে তার শিশুকন্যাকে বিক্রি করে অধিকার  প্রদান করেছে ।  
দুই].   ন’ বছরের কিশোরীর সঙ্গেও যৌনমিলন ইসলাম অনুমোদন করে । অর্থাৎ অপ্রাপ্ত বয়স্ক  বালিকাদের উপর বৈধ যৌনমিলনের নামে যৌননির্যাতন করা  ইসলামে বৈধ যা পৃথিবীর বহু দেশেই কঠোর শাস্তিযোগ্য অপরাধ  
তিন]. পঞ্চাশোর্ধ পুরুষের সঙ্গেও  ছ’ বছরের বালিকার বিয়ে ইসলামে বৈধ । 
চার]. মুসলিম সমাজে  নাবালক মেয়েদের বিয়ে দেয়াটা শুধু প্রথাই নয়, এটা মুসলমানদের কাছে সুন্নত যা প্রত্যেক মুসলমানের পালন করা উচিত ।
  
·        
·         
·         

KARBALA: Truth and Lies

  KARBALA : Truth and Lies           GIASUDDIN                 Translated by SRIJIB BISWAS        ...